আজ || বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪
শিরোনাম :
  তালার মাগুরা কাপপিরিচ প্রতীকের নির্বাচনী অফিস উদ্বোধন       ধানদিয়ায় কাপ পিরিচ প্রতীকের পক্ষে প্রভাষক প্রণব ঘোষ বাবলুর গণসংযোগ       খেশরায় কাপ পিরিচে ভোট চেয়ে ঘোষ সনৎ কুমারের গণসংযোগ       খলিলনগরে কাপ পিরিচ প্রতীকের পক্ষে প্রভাষক প্রণব ঘোষ বাবলুর গণসংযোগ       তালার খলিষখালীতে কাপপিরিচ প্রতীকের নির্বাচনী অফিস উদ্বোধন       জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সাথে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বাভাস ভিত্তিক অবহিতকরণ সভা       তালায় কাপ পিরিচ প্রতীকের শোডাউন       অভিন্ন চাকুরীবিধি বাস্তবায়নের জন্য সাতক্ষীরা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিতে কর্মবিরতি পালন       তালায় বন্ধ রয়েছে পল্লী বিদ্যুতের কার্যক্রম ॥  সেবা থেকে বঞ্চিত গ্রাহকরা         তালায় ১১৫ জন শিক্ষার্থীর মাঝে অর্থ বিতরণ    
 


সুখী দেশের তালিকায় ৩৯ ধাপ উন্নতি বাংলাদেশের

সুখী দেশের তালিকায় এবার ৩৯ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। এ বছর ১৪৯ দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ৬৮তম। জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন সমাধান নেটওয়ার্ক (এসডিএসএন) ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্ট এ তথ্য প্রকাশ করেছে।

আজ শনিবার (২০ মার্চ) বিশ্ব সুখ দিবসকে সামনে রেখে শুক্রবার (১৯ মার্চ) আংশিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্ট। আংশিক ওই প্রতিবেদনে ৯৫টি দেশের নাম রয়েছে।

সেখানে সবচেয়ে সুখী দেশের তালিকার শীর্ষে এখন ইউরোপের দেশ ফিনল্যান্ড। ফিনল্যান্ড পর শীর্ষ পাঁচে রয়েছে আইসল্যান্ড, ডেনমার্ক, সুইজারল্যান্ড ও নেদারল্যান্ডস। তালিকায় সবচেয়ে তলানিতে রয়েছে জিম্বাবুয়ে।

যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থানের উন্নতি হয়েছে অষ্টাদশ থেকে দেশটি এখন চারধাপ এগিয়ে চতুর্দশতম স্থানে। অবনতি হয়েছে যুক্তরাজ্যের, ত্রয়োদশ থেকে দেশটি নেমে গেছে অষ্টাদশে। অস্ট্রেলিয়ার তাদের গতবারের অবস্থান ধরে রেখেছে, আছে দ্বাদশ স্থানে।

৯৫ নামের মধ্যে ভারতের অবস্থান ৯২তম। তালিকা অনুযায়ী ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা ও আফগানিস্তানের চেয়ে বাংলাদেশ বেশি সুখী।

২০২০ সালের ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্ট ১৫৩টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১০৭তম। ২০১৯ সালে ১৫৬টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ১২৫তম হয়েছিল। ফলে বাংলাদেশ সুখী দেশ হিসেবে উন্নতি করছে।

মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি), গড় আয়ু, মানবিকতা, সামাজিক সহায়তা, স্বাধীনতা ও দুর্নীতির ওপর ভিত্তি করে এ তালিকা করা হয়। তবে এবারের ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্টে প্রাধান্য পেয়েছে করোনা মহামারি।

এবারের প্রতিবেদনের সহ-সম্পাদক অধ্যাপক জেফরি সাচস বলেন, ‘আমাদের দ্রুত কোভিড-১৯ পরিস্থিতি থেকে শিক্ষা নিতে হবে। এই মহামারী আমাদের বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের হুমকির কথা মনে করিয়ে দিয়েছে। যার বিরুদ্ধে দ্রুত একজোট হয়ে কাজ করতে হবে।’


Top