আজ || রবিবার, ০৫ মে ২০২৪
শিরোনাম :
  কাপ পিরিচ প্রতীকের পক্ষে প্রভাষক প্রণব ঘোষ বাবলুর গণসংযোগ       তালা উপজেলা চেয়ারম্যান ঘোষ সনৎ কুমারের সমর্থনে বিশাল পথসভা অনুষ্ঠিত       তালা উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ॥ প্রতীক পেয়েই প্রচার শুরু       তালায় খাদ্য নিরাপত্তায় ঝুঁকি ও ব্যবস্থাপনা বিষয়ক প্রশিক্ষণ       তালায় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের মাঝে হাঁসের বাচ্চা বিতরণ       তালায় জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ উপলক্ষ্যে প্রতিযোগিতা       তালায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন ভবনের ভিত্তি প্রস্থর স্থাপনের উদ্বোধন       তালা উপজেলা চেয়ারম্যান ঘোষ সনৎ কুমারের সমর্থনে বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত       তালায় অসুস্থ বন্ধুর জন্য ৩০ হাজার টাকা দিলেন বন্ধুরা       তালায় তিন দিনব্যাপী কৃষি মেলার সমাপনী    
 

পুলিশ সুপারের হস্তক্ষেপ কামনা


জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে বসত ভিটায় বাস করার আবেদন জানিয়ে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন

সাতক্ষীর প্রতিনিধি : জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে বসত ভিটায় বাস করার আবেদন জানিয়ে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেছেন রাজমিস্ত্রি আব্দুল বারিক। তিনি কলারোয়া উপজেলার গদখালী গ্রামের মৃত মাদার মোড়লের ছেলে। শনিবার (২৭ জুন) দুপুরে প্রেসক্লাবের আব্দুল মোতালেব মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে আব্দুল বারিক জানান, আমার স্ত্রীর ওপর লোলুভ দৃষ্টি পড়ে প্রতিবেশি আবুল হোসেনের ছেলে মোশারফ হোসেনের। আমার অনুপস্থিতিতে স্ত্রীর সাথে আশালীন আচরণ করে সে ও তার সহযোগিরা। একপর্যায়ে বিষয়টি নিয়ে কলারোয়া থানায় একটি ইভটিজিং এর মামলা করি। পরে থানায় শালিশের মাধ্যমে মুচলেকা দিয়ে তারা মামলা থেকে অব্যহতি পায়।
তিনি বলেন, এরই জের ধরে মোশারফ হোসেন, তার স্ত্রী ডলি বেগম, জিয়াউর রহমান ও তার স্ত্রী ডালিয়া, আকিমুদ্দিনের ছেলে আব্দুর রহিম, আব্দুল গফফারে ছেলে লাল্টু হোসেন ও তার স্ত্রী ময়না বিবি আমার ও আমার পরিবারের সদস্যদের সাথে খারাপ আচরণ করতে থাকে। তিনি বলেন, আমার ঘরের সীমানায় মাটির স্তুপ সরাতে গেলে গত ১৫ জুন সকালে তারা বাঁধা দেয়। এবং আমাকে ও আমার স্ত্রী বিলকিস খাতুনকে লাঠি দিয়ে মারপিট করে। একই সাথে কিল-ঘুষি,চড়-থাপ্পড় দেয়। তারা আমার পকেটে থাকা তিন হাজার টাকা ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয়। একই সাথে আমাদের মেরে ফেলার হুমকি দেয়। পরবর্তীতে লোকজনের মাধ্যমে মোবাইল ফোনটি ফেরত দিলেও তিন হাজার টাকা ফেরত দেয়নি। তিনি বলেন, বর্তমানে তারা পায়ে পা দিয়ে ঝগড়া করছে। অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করছে। চলাচলের রাস্তা বন্ধ করে দিয়েছে। পানির সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে। একই সাথে বাড়ি থেকে উচ্ছেদের জন্য উঠে পড়ে লেগেছে। তিনি বলেন, এরা কলারোয়া মোটর শ্রমিকের লোক হওয়ায় তাদের ভয়ে এলাকায় কেউ মুখ খুলতে সাহস পায় না।
এ বিষয়ে তিনি পুলিশ সুপারের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।


Top