আজ || শুক্রবার, ১০ মে ২০২৪
শিরোনাম :
  তালার মাগুরা কাপপিরিচ প্রতীকের নির্বাচনী অফিস উদ্বোধন       ধানদিয়ায় কাপ পিরিচ প্রতীকের পক্ষে প্রভাষক প্রণব ঘোষ বাবলুর গণসংযোগ       খেশরায় কাপ পিরিচে ভোট চেয়ে ঘোষ সনৎ কুমারের গণসংযোগ       খলিলনগরে কাপ পিরিচ প্রতীকের পক্ষে প্রভাষক প্রণব ঘোষ বাবলুর গণসংযোগ       তালার খলিষখালীতে কাপপিরিচ প্রতীকের নির্বাচনী অফিস উদ্বোধন       জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সাথে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বাভাস ভিত্তিক অবহিতকরণ সভা       তালায় কাপ পিরিচ প্রতীকের শোডাউন       অভিন্ন চাকুরীবিধি বাস্তবায়নের জন্য সাতক্ষীরা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিতে কর্মবিরতি পালন       তালায় বন্ধ রয়েছে পল্লী বিদ্যুতের কার্যক্রম ॥  সেবা থেকে বঞ্চিত গ্রাহকরা         তালায় ১১৫ জন শিক্ষার্থীর মাঝে অর্থ বিতরণ    
 


ইফতারে স্বাস্থ্যকর পানীয়

রমজানে সবগুলো রোজা রাখার জন্য সুস্থ থাকাটা জরুরি। কিন্তু ইফতার বা সেহরির খাবার বা পানীয় বাছাইটা যদি ভুল হয়, তাহলে অনিশ্চয়তা থেকে যায় যে আপনি কতখানি সুস্থভাবে রোজা রাখবেন।

স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, রোজাদারদের ইফতারের খাদ্য তালিকা ঠিক করতে হবে খুব বিবেচনা করে। কারণ সারাদিন রোজা রাখার পর ইফতারেই প্রথম খাবার খেতে হয়। ইফতারে উল্টা-পাল্টা খেলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দিয়ে পারে।

বিশেষ করে ইফতারে ভাজা খাবারের পরিবর্তে পানীয় এবং ফলমূল বেশি করে রাখতে হবে। চলুন কিছু স্বাস্থ্যকর পানীয় সম্পর্কে জানা যাক যেগুলো ইফতারে খুবই উপাদেয় হবে।

ইসুবগুল ও তোকমার শরবত: ইফতারে স্বাস্থ্যকর একটি পানীয় হলো ইসুবগুল-তোকমার শরবত। এক টেবিল চামচ তোকমা ভিজিয়ে রেখে তার সঙ্গে এক চামচ ইসুবগুল ও সামান্য মধু বা গুড় মিশিয়ে ঘরে তৈরি করা যায় এই শরবত। এটি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে ও এসিডিটি প্রতিরোধে খুবই উপকারী।

ডাবের পানি: ইফতারে ডাবের পানি রাখতে পারেন। এতে গ্লুকোজ আছে যা আপনাকে শক্তি দেবে এবং পানির চাহিদা অনেকাংশে পূরণ করবে। এর সঙ্গে ডাবের নরম সাদা অংশ রাখতে পারেন। ক্ষুধা মেটানোর মতো পর্যাপ্ত ফাইবার রয়েছে ডাবের সাদা অংশে।

লেবুর শরবত: রমজানে আপনার প্রতিদিনের ইফতারে রাখতে পারেন লেবুর শরবত। স্বাদ বাড়াতে চাইলে সঙ্গে মেশাতে পারেন চিনি। আর যদি কোনো ধরনের শারীরিক সমস্যা থেকে থাকে যেমন ডায়াবেটিস তাহলে শুধু লেবুর রস মেশানো পানি পান করে ফেলুন।

স্মুদি: অনেকেই জুস এবং স্মুদি একই মনে করেন। আসলে তা নয়। জুসের ক্ষেত্রে শুধু ফলের রসটুকু নেওয়া হয় এবং ফাইবারটা ফেলে দেওয়া হয়। কিন্তু স্মুদি হলো সম্পূর্ণ ফলের ফাইবার এবং রস। ফলের জুস খাওয়ার থেকে স্মুদি খাওয়া বেশি ভালো। এতে করে শরীরে ফাইবার এবং পানীয় দুইটাই পাওয়া যায়। স্মুদির স্বাদ বাড়ানোর জন্য ফলের সাঙ্গে চিনি, গোল মরিচের গুঁড়া, সামান্য লবণ এবং কাঁচা মরিচ মেশাতে পারেন।

এছাড়া ইফতারে পুষ্টিকর শরবত হিসেবে খেজুর-পেস্তার শরবত, মাল্টার রস, আমের লাচ্ছি, তরমুজের শরবত ইত্যাদি রাখতে পারেন।

স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, সব ধরনের বোতলজাত পানীয় এড়িয়ে চলাই ভালো। ইফতারে প্রচুর ফল রাখা উচিত। বিশেষ করে আপেল। আপেলের বেশিরভাগই পানি এবং ফাইবার। এই ফলগুলো শরীরে খাবারের সঙ্গে সঙ্গে পানির চাহিদাও পূরণ করে। ইফতারে তেলে ভাজা খাবার কম খাওয়ার চেষ্টা করুন।


Top