আজ || মঙ্গলবার, ২১ মে ২০২৪
শিরোনাম :
 


কেশবপুরে বসত বাড়িতে হামলা ও ভাংচুর থানায় অভিযোগ

কেশবপুরের পল্লীতে বসত বাড়িতে অনধিকার প্রবেশ করে হামলা, লুটপাট ও ভাংচুরের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় বাড়ির মালিক জালাল উদ্দিন কেশবপুর থানায় ১০ জনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাত ৫/৭ জনের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন।
অভিযোগ সূত্র জানা গেছে, হদ ঘোষ পাড়া গ্রামের শেখ জামাল উদ্দিনের বড় ছেলে শেখ মেহেদী হাসান জনির সাথে (৪০) বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সিন্টু ঢালীর সাথে পূর্বে হতে বিরোধ চলে আসছিল। সেই বিরোধের সূত্র ধরে বাঁশের লাঠি, লোহার রড, সাবল, দা নিয়ে অস্ত্রে সস্ত্রে সজ্জিত হয়ে গত ৩০ জুলাই রাত অনুমান ১১টার দিকে তাদের বসত বাড়ির উঠানে অনধিকার প্রবেশ করে শেখ জামাল উদ্দিন ও তার বড় ছেলে শেখ মেহেদী হাসান জনিকে গালিগালাজ করতে থাকে। এ সময় জনি প্রতিবাদ করলে কুদ্দুস ঢালীর নেতৃত্বে সিন্টু ঢালী, কুদ্দুস ঢালী, পিন্টু ঢালী, আছাদুল্লাহ ঢালী, আনজেলা বিশ্বাস, খোরশেদ ঢালী, ফজলু গাজী, ডালিম বিশ্বাস, ইসলাম বিশ্বাস ও হাফিজুর গাজী জনিকে এলোপাতাড়ীভাবে কিল, ঘুষি ও লাথি মেরে শরীরের বিভিন্ন স্থানে ফুলা জখম করে। এসময় তারা বসত ঘরের দরজা, কাঠের আলমারি, চেয়ার, শোকেস, ঘরের ছাউনীর টিন ভাংচুর করে ক্ষতিসাধন করে ও নগদ অর্থ, স্বর্ণের চেইন জোর পূর্বক ছিনতাই করে নেয়। এ ঘটনায় ৩ আগষ্ট জামাল উদ্দিন বাদী হয়ে কেশবপুর থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন। অভিযোগের তদন্তকারী কর্মকর্তা কেশবপুর থানার এস আই তাপস কুমার রায় জানান, অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত পূর্বক আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

#

কেশবপুরে উপজেলা চেয়ারম্যানসহ ৫ জন করোনা আক্রান্ত

যশোরের কেশবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মুক্তিযোদ্ধা কাজী রফিকুল ইসলাম সহ ৫ জন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। কেশবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেকের পরিসংখ্যান বিভাগের দায়িত্বরত গৌতম দাস জানান, শনিবার ৫ জন করোনায় শনাক্ত হয়েছে। তারা হলেন কেশবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী রফিকুল ইসলাম, কেশবপুর হাসপাতালের স্বাস্থ্যকর্মী শাহানাজ পারভীন, আবুল কালাম, আব্দুল্ল্যা ও চিংড়া গ্রামের প্রবির দত্ত।
কেশবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার আলমগীর হোসেন কেশবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের খোঁজখবর নিতে তার বাসায় যান। এ পর্যন্ত কেশবপুরে মোট ১৪৫ জন আক্রান্ত হয়েছে। এর মধ্যে সুস্থ্য ৭৪ জন ও মারা গেছেন ২ জন।


Top