আজ || শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪
শিরোনাম :
  তালায় আমার সংবাদ পত্রিকা ১যুগে পদার্পণে প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত       তালা বাজার বণিক সমিতির সহ-সভাপতি রানাকে সাময়িক বহিষ্কার       বাজারে এলো নতুন প্রযুক্তির হোন্ডা এসপি ১৬০ বানিজ্য সংবাদ ::       তালায় বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা গোল্ডকাপ টুর্নামেন্টের সমাপনী       তালায় মুজিব কিল্লার ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন       তালায় আনন্দ-উচ্ছ্বাসের মধ্য দিয়ে রথযাত্রা অনুষ্ঠিত আনন্দ-উচ্ছ্বাসের মধ্য দিয়ে রথযাত্রা অনুষ্ঠিত       পঞ্চম দিনের মতো খুলনা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিতে চলছে অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি       তেলবাজির তেলেসমাতি        তালায় যুব রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির কমিটি গঠন       সাতক্ষীরা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিতে কর্মবিরতি পালন    
 


ফাল্গুনের বাতাস না থাকলেও রাজগঞ্জে আমের মুকুলের উুঁকি ও সৌরভের ঘ্রাণ

শীতের মৌসুম শেষে এখন চলছে পৌঁষ পেরিয়ে মাঘ মাস।
অথচ এরই মধ্যে আম গাছে আসতে শুরু করেছে আগাম আমের মুকুল।
তাই কোথাও কোথাও বাতাসে বইছে মৌ মৌ সুবাস।
যশোরের রাজগঞ্জের বিভিন্ন গ্রাম এলাকায় দেখা গেছে- বেশ কিছু আম গাছে উঁকি দিচ্ছে মুকুল।
কয়েক দিনের মধ্যেই দেশের প্রতিটি জাতের আম গাছগুলোতে পুরোদমে আসতে শুরু করবে আমের মুকুল।
আর সে জন্য আগেই বাগান চাষিরা তাদের বাগান পরিচর্যায় ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন।
আম বাগান মালিকরা জানান, পৌঁষের মাঝা-মাঝিতেই আম গাছে মুকুল দেখে তারা বুঝছেন আমের মৌসুম এসে যাচ্ছে।
তাই মনে আশার প্রদীপ জ্বলে উঠেছে।
তাইতো জোরেশোরে শুরু করেছেন বাগানের পরিচর্যার কাজ।
নাওয়া খাওয়া বাদ দিয়ে এক প্রকার ব্যস্ত সময় পার করছেন তারা।
আগাম মুকুল দেখে আম চাষিরা অনেকে খুশি হলেও কৃষি কর্মকর্তারা বলছেন- শীত বিদায় নেওয়ার আগেই আমের মুকুল আসা ভালো নয়।
এখন ঘন কুয়াশা পড়লে গাছে আগে ভাগে আসা মুকুল ক্ষতিগ্রস্থ হবে, যা ফলনেও প্রভাব ফেলবে।
চালুয়াহাটী ইউনিয়নের আম চাষী মনিরুজ্জামান জানান- তিনি আম গাছের প্রাথমিক পর্যায়ের পরিচর্যা শুরু করে দিয়েছেন।
মুকুলের মাথাগুলোকে পোকা-মাকড়ের আক্রমণ থেকে রক্ষার জন্য ওষুধ স্প্রে করা হচ্ছে।
প্রায় গাছেই আমের মুকুল আসা শুরু হয়েছে।
তিনি আশা প্রকাশ করছেন এবার আমের ফলন ভালো হবে।
চালুয়াহাটী ইউনিয়ন উপ সহকারি কৃষি কর্মকর্তা মারুফুল হক বলেন- প্রতি বছরই কিছু আম গাছে আগাম মুকুল আসে। এবারও আসতে শুরু করেছে।
ঘন কুয়াশার কবলে না পড়লে এসব গাছে আগাম ফলন পাওয়া যায়।
আর আবহাওয়া বৈরী হলে ফলন মেলে না।
তবে নিয়ম মেনে শেষ মাঘে যেসব গাছে মুকুল আসবে সেসব গাছে মুকুল স্থায়ী হবে।
তার জন্য প্রয়োজন নিজেদের অনেক সচেতনতা এবং পর্যাপ্ত পরিচর্যা।


Top